Category Archives: 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম)

(১) মিসওয়াক করার ফযীলত ৭০ গুণ

(১) মিসওয়াক করার ফযীলত ৭০ গুণ ইসলাম পবিত্রতাকে ঈমানের অর্ধেক বলে স্বীকৃতি দিয়েছে[1] এবং ‘পবিত্রতা ছালাতের চাবি’ বলেও ঘোষণা করেছে।[2] তাই মুসলিম মাত্রই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সর্বদা সচেতন থাকবে, যাতে ঈমান জাগ্রত থাকে। বিশেষ করে ছালাতের ওযূর ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দিবে। … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), মিসওয়াক করার ফযীলত ৭০ গুণ | Leave a comment

(২) যায়তুন দ্বারা মিসওয়াক করা ফযীলতপূর্ণ

(২) যায়তুন দ্বারা মিসওয়াক করা ফযীলতপূর্ণ : যায়তুন দ্বারা মিসওয়াক করার জন্য উৎসাহ প্রদান করা হয় এবং বিশেষ গুরুত্ব বর্ণনা করা হয়। অথচ এর পক্ষে শারঈ কোন বিধান নেই। এ মর্মে যে হাদীছ বর্ণিত হয়েছে তা জাল। (أ) عَنْ مُعَاذِ … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), যায়তুন দ্বারা মিসওয়াক করা ফযীলতপূর্ণ | Leave a comment

(৩) আঙ্গুল দিয়ে মিসওয়াক করাই যথেষ্ট

(৩) আঙ্গুল দিয়ে মিসওয়াক করাই যথেষ্ট : মিসওয়াক দ্বারাই মুখ পরিষ্কার করা সুন্নাত। মিসওয়াক না থাকলে আঙ্গুল দ্বারা মিসওয়াক করা যায়। কিন্তু শুধু আঙ্গুল দ্বারা মিসওয়াক করাই যথেষ্ট, একথা ঠিক নয়। এর পক্ষে যে হাদীছ বর্ণিত হয়েছে তা জাল। عَنْ … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), আঙ্গুল দিয়ে মিসওয়াক করাই যথেষ্ট | Leave a comment

(৪) ছিয়াম অবস্থায় কাঁচা ডাল দ্বারা মিসওয়াক না করা

(৪) ছিয়াম অবস্থায় কাঁচা ডাল দ্বারা মিসওয়াক না করা : উক্ত ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত। বরং কাঁচা হোক শুকনা হোক যেকোন ডাল দ্বারা মিসওয়াক করা যাবে।[1] উল্লেখ্য, তাবলীগ জামাআতের ‘ফাযায়েলে আমল’ বইয়ে বলা হয়েছে, ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, মিসওয়াকের এহতেমাম করার মধ্যে … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), ছিয়াম অবস্থায় কাঁচা ডাল দ্বারা মিসওয়াক না করা | Leave a comment

(৫) মাথায় টুপি দিয়ে বা মাথা ঢেকে টয়লেটে যাওয়া

(৫) মাথায় টুপি দিয়ে বা মাথা ঢেকে টয়লেটে যাওয়া : পেশাব-পায়খানায় যাওয়ার সময় মাথায় টুপি দেওয়া বা মাথা ঢেকে যাওয়ার প্রথা সমাজে লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু এর শারঈ কোন ভিত্তি নেই। উক্ত মর্মে যে হাদীছটি বর্ণিত হয়েছে তা জাল। عَنْ … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), মাথায় টুপি দিয়ে বা মাথা ঢেকে টয়লেটে যাওয়া | Leave a comment

(৬) পানি থাকা সত্ত্বেও কুলুখ নেওয়া অথবা কুলুখ নেওয়ার পর পুনরায় পানি নিয়ে ইস্তিঞ্জা করা

(৬) পানি থাকা সত্ত্বেও কুলুখ নেওয়া অথবা কুলুখ নেওয়ার পর পুনরায় পানি নিয়ে ইস্তিঞ্জা করা : পানি থাকা অবস্থায় কুলুখ নেওয়া শরী‘আত সম্মত নয়। পানি না পাওয়া গেলে কুলুখ নেওয়া যাবে। তবে পুনরায় পানি ব্যবহার করতে হবে না। কুলুখ নেওয়ার … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), কুলুখ নেওয়ার পর পুনরায় পানি নিয়ে ইস্তিঞ্জা করা, পানি থাকা সত্ত্বেও কুলুখ নেওয়া | Leave a comment

(৭) কুলুখ নিয়ে হাঁটাহাঁটি করা

(৭) কুলুখ নিয়ে হাঁটাহাঁটি করা : কুলুখ নিয়ে চল্লিশ কদম হাঁটা, কাশি দেওয়া, নাচানাচি করা, দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা, টয়লেটে কুলুখের আবর্জনার স্তূপ তৈরি করা সবই নব্য মূর্খতা। ইসলামে এরূপ বেহায়াপনার কোন স্থান নেই। মিথ্যা ফযীলতের ধোঁকা মানুষকে এত নীচে … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), কুলুখ নিয়ে হাঁটাহাঁটি করা | Leave a comment

(৮) ওযূর অবশিষ্ট পানি দ্বারা ইস্তিঞ্জা করা যাবে না এবং ইস্তিঞ্জা করার পর অবশিষ্ট পানি দ্বারা ওযূ করা যাবে না বলে ধারণা করা

(৮) ওযূর অবশিষ্ট পানি দ্বারা ইস্তিঞ্জা করা যাবে না এবং ইস্তিঞ্জা করার পর অবশিষ্ট পানি দ্বারা ওযূ করা যাবে না বলে ধারণা করা : উক্ত বিশ্বাস সঠিক নয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরামের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোন নির্দেশনা পাওয়া … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), ইস্তিঞ্জা করার পর অবশিষ্ট পানি দ্বারা ওযূ করা, ওযূর অবশিষ্ট পানি দ্বারা ইস্তিঞ্জা করা | Leave a comment

(৯) পেশাব-পায়খানা থেকে বের হওয়ার পর ‘আল-হামদুলিল্লা-হিললাযি আযহাবা আন্নিল আযা ওয়া ‘আফানী’ দু‘আ পাঠ করা

(৯) পেশাব-পায়খানা থেকে বের হওয়ার পর ‘আল-হামদুলিল্লা-হিললাযি আযহাবা আন্নিল আযা ওয়া ‘আফানী’ দু‘আ পাঠ করা : টয়লেট সারার পর বলবে, ‘গুফরা-নাকা’, যা ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত।[1] ‘আল-হামদুলিল্লা-হিললাযি.. মর্মে বর্ণিত হাদীছ যঈফ। عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ كَانَ النَّبِيُّ  إِذَا … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), পেশাব-পায়খানা থেকে বের হওয়ার পর দু‘আ পাঠ করা | Leave a comment

(১০) ওযূর শুরুতে মুখে নিয়ত বলা

(১০) ওযূর শুরুতে মুখে নিয়ত বলা : মুখে নিয়ত বলার শারঈ কোন বিধান নেই। রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম থেকে এ ধরনের কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। এটি মানুষের তৈরী বিধান। অতএব তা পরিত্যাগ করে মনে মনে নিয়ত করতে হবে।[1] … Continue reading

Posted in 02. পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম), ওযূর শুরুতে মুখে নিয়ত বলা | Leave a comment